বিশ্বের সবত্রই তো কোন রুগী কোভিডে মারা গেলে ডেথ সার্টিফিকেট দিচ্ছে ঐ রুগীর চিকিৎসক। কিন্তু পশ্চিমবঙ্গে তা হচ্ছেনা কেন? মুখ্যমন্ত্রী কি মনে করেন পশ্চিমবঙ্গের কোভিড চিকিৎসকরা এতটাই অনুপযুক্ত, যে তারা নিজের রোগীর ডেথ সার্টিফিকেট দিতে পারবেন না?? মুখ্যমন্ত্রীকে চিঠি লিখলেন আমেরিকার বিশিষ্ট প্রবাসী বাঙালি চিকিৎসক ডঃ ইন্দ্রনীল বসু রায়
তরুণ বাঙালি বিজ্ঞানীরা তৈরী করলো টেস্টিং কিট, আমরা বাঙালিরা গর্বিত। আসাম, ত্রিপুরা সরকার ইতিমধ্যেই অর্ডার করলেও, ২৪ ঘন্টা হয়ে গেলেও অর্ডার করেনি পশ্চিমবঙ্গ। এদিকে পশ্চিমবঙ্গ সরকারই বারবার টেস্ট কিট নিয়ে সমস্যার কথা বলছে।
৪ই মে মুর্শিদাবাদে আক্রান্তের সংখ্যা যা বলা হলো তারপরদিন তার অর্ধেক আক্রান্ত বলা হলো … পশ্চিমবঙ্গের স্বাস্থ্যব্যবস্থা সামান্য উন্নতি করার করলেও এখনও পর্যন্ত তথ্য চেপে যাচ্ছে। পশ্চিমবঙ্গের করোনা টেস্টিং বিহারের থেকেও কম। প্রথমে করোনা ফানুস। লকডাউনটাকে তো মুখ্যমন্ত্রীই সিরিয়াসলি ইমপ্লিমেন্ট করেনি। উনিই তো সংক্ৰমন ছড়িয়েছেন।
উত্তর বঙ্গের মতো একটা বিরাট এলাকার COVID সংক্ৰমন মোকাবিলা করার জন্যে মাননীয়া একজন চোখের ডাক্তারকে দায়িত্ব দিয়েছেন,সুশান্ত রায় এর ব্যবহারে সেখানের ডাক্তাররা ব্যতিব্যস্ত হয়ে পড়েছেন সবার মধ্যে ঝগড়া লাগাচ্ছেন। উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন জায়গায় যত COVID পজেটিভ ধরা পড়ছে সবাইকে উনি শিলিগুড়িতে নিয়ে আসছেন। তাহলে COVID হাসপাতালের যে তালিকা মুখ্যমন্ত্রী ঘটা করে …
মহারাষ্ট্রে ২৪০০ পরিযায়ী শ্রমিক আটকে রয়েছে, মহারাষ্ট্রের সরকার যোগাযোগ করতে চাইলেও পশ্চিমবঙ্গ সরকার কোন যোগাযোগ করছে না… কর্ণাটকের পর মহারাষ্ট্রে সরকার ও বাংলার পরিযায়ী শ্রমিকদের ফেরাতে চাইলেও যোগাযোগ করছেনা এরাজ্যের সরকার… কর্ণাটকের পর মহারাষ্ট্রে সরকারও বলছে পশ্চিমবঙ্গের সরকার Incommunicative সরকার…
ভারত সরকার যখন প্রস্তুতি নিচ্ছে করোনার লড়াইয়ে তখন উনিই দেশের একমাত্র মুখ্যমন্ত্রী যিনি করোনাকে গুজব বলেছিলেন …. আপনি যতই এলোমেলো কথা বলে অন্যকে দোষ দিতে চেষ্টা করুন, একথা আমরা ভুলবোনা।
পরিযায়ী শ্রমিক ও ভিন্নরাজ্যে চিকিৎসা করাতে গিয়ে আটকে পড়া বাঙলিদের ঘরে ফেরাতে কি আদৌ উদ্যোগী পশ্চিমবঙ্গ সরকার? এই চিঠি কিন্তু অন্য কথা বলছে !!!!!
মুখ্যমন্ত্রী COVID মোকাবিলার দায়িত্ব কাকে দিয়েছেন দেখুন? উনি কি সত্যিই সিরিয়াস এই মহামারী নিয়ে?কে এই সুকুমার মুখার্জি?
গত তিরিশ দিন ধরে সকল রাজ্যবাসীই দেখলো উনিই সর্বেসর্বা, আজ যেই সারা দেশ ডেথ অডিট কমিটি শুনে হাসাহাসি করছে তখন উনি বলছেন উনি কিছুই জানেন না। মানুষের জীবনমরণ নিয়ে খেলা করছেন। আজ বেমালূম অস্বীকার করছেন। উনি কিছু না জানলে, মুখ্য-স্বাস্থ্য-গৃহমন্ত্রী তিনটি পদ আগলে বসে আছেন কেন?
তৃনমূল সরকার গরিব মানুষের চাল চুরির সরকার ….
১৯৮২ সালের ৩০ এপ্রিলের দিন পশ্চিমবঙ্গের কলকাতার উপকন্ঠে বালিগঞ্জ বিজনসেতুর কাছে আনন্দমার্গী ১৬ সন্ন্যাসী ও ১ জন সন্ন্যাসিনীকে কি করেছিলো বামপন্থী শাসকদল তা আমরা ভুলিনি। দিনের বেলায় সংঘটিত হওয়া সত্বেও এই ঘটনার জন্য আজও কাউকে গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়নি। আনুষ্ঠানিক বিচারবিভাগীয় তদন্তের জন্য বারে বারে আহ্বান জানানোর পর ২০১২ সালে …
মুখ্যমন্ত্রী বললেন করোনা পজেটিভ হলে বাড়িতে থাকুন। লক্ষ লক্ষ লোক কোথা থেকে এলো ? উনিই মুখ্যমন্ত্রী উনিই স্বাস্থ্যমন্ত্রী হয়ে হাত তুলে নিলেন? COVID-19 Management Cabinet Committee করে অমিত মিত্র কে দায়িত্ব দিয়ে উনি পালিয়ে যেতে চাইছেন কেন? দায় সারছেন কেন ? তারমানে কি উনি স্বীকার করছেন যে উনি ব্যর্থ। রাজ্যের …
মহামারীর সংকট সময়েও স্বাস্থ্যব্যাবস্থায় খরচা না করে ক্লাবের জন্যে বিলোনো হচ্ছে টাকা, এদিকে উনি বলছেন টাকা চাই। এই মহামারীর সংকটসময়ে ক্লাবে ক্লাবে জনগনের ট্যাক্সের টাকায় অনুদান কি রাজ্যসরকারের উচিত হচ্ছে? আপনার কি মতামত ? আরামবাগের অসংখ্য ক্লাবকে দেওয়া হলো অনুদান। যে ক্লাবের অস্থিত্ব নেই, টাকা পেল সেই ক্লাবও। টাকা গেলো …
মমতা ব্যানার্জি রাজ্যের গৃহমন্ত্রী আজ লকডাউন পালন করাতে গিয়ে পুলিশ ছুটে পালাচ্ছে …সবাই যাতে লকডাউনের নিয়ন্ত্রনে আসেন পশ্চিমবঙ্গের গৃহমন্ত্রীর সেটা দেখার দায়িত্ব…. হাওড়ার টিকিয়াপাড়ার ঘটনায় ধিক্কার