এক দেশ এক রেশন কার্ড হওয়ার ফলে, পরিযায়ী শ্রমিক সহ সকল সাধারণ নাগরিকের সুবিধা হবে, কিন্তু চালচোর তৃণমূল দালালদের ও কাটমানির পিসিভাইপোর সরকারের ভীষণ অসুবিধা হবে। পথের উপর ব্যবসা করে এমন মানুষদের জন্যে ৫০০০ কোটি টাকার প্যাকেজ ঘোষণা কেন্দ্র সরকারের।যার ফলে উপকৃত হবে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা।
সাধারণ সৎ নাগরিকের দানে সমৃদ্ধ PM Careএর প্ৰাথমিক হিসাব ও খরচের পরিকল্পনা তো জানা গেলো, এখন মুখ্যমন্ত্রী আপনার ত্রাণ তহবিলে জমা হওয়া টাকা ও সেই টাকা খরচের পরিকল্পনা জানান … The PM CARES Fund Trust on Wednesday decided to allocate Rs 3,100 crore for fight against Covid-19, the Prime Minister’s …
কোভিডে মৃত্যুহার সারা দেশের মধ্যে পশ্চিমবঙ্গে সবথেকে বেশি…কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দলের চিঠিতে উদ্বেগ। রাজ্যে সঠিকভাবে কি চিকিৎসা হচ্ছে? কেন্দ্রীয় প্রতিনিধিদলের সাথে রাজ্য সরকারের চূড়ান্ত অসহযোগিতা কি কাম্য?
কলকাতা ও হাওড়ার কোভিড হসপিটালে আর রোগী রাখার জায়গা নেই, Association of Health Service Doctors,West Bengal এর চিঠিতে উঠে এলো ভয়ংকর সত্য… এমনই কিছু কঠিন বাস্তব সত্য কথা মুখ্যমন্ত্রীকে চিঠি লিখে জানালেন এই ডাক্তারদের সংগঠন।
লকডাউন পালন করতে বলায় মল্লিকপুরে ২৬ শে মার্চ বারুইপুরের BDOকে পেটায় ওরা, তারপর এতদিন ওই এলাকায় লকডাউন মানা হয়নি। ১২ই মে করোনা আক্রান্ত ধরাপরার পরে পুলিশ এলাকা ঘিরতে গেলে এবার পুলিশের মাথা ফাটানো হলো ….. ওই বিশেষ সম্প্রদায় কি মনে করে লকডাউন সকলের জন্যে নয়??করোনা আক্রান্ত রোগী ধরা পরার পড়েও …
প্রধানমন্ত্রী আত্মনির্ভর ভারতের কথা বলেছেন,আর তৃণমূলের নেতারা কাটমানির কথা বলছেন। প্রধানমন্ত্রী আবাসযোজনার বাড়ি চাইলে,বাংলার গরিব মহিলাকে তৃণমূলের নেতারা তাদের সাথে রাত কাটানোর কথা বলছে। কোন রাজ্যে বাস করছি আমরা?
নিজের এবং তার চালচোর জনপ্রতিনিধিদের ব্যর্থতা ঢাকতে, উনি এখন বিভিন্ন কেরামতি দেখাবেন। তাই খাদ্যসচিবের পর স্বাস্থ্যসচিবকে বদল করেছেন। উনিই দেশের একমাত্র মুখ্যমন্ত্রী এই সংকটের সময়ও যিনি প্রধানমন্ত্রীকে বলছেন রাজনীতি হচ্ছে।আর বলছেন বিরোধীরা রাজনীতি করছে।
এই লকডাউনের সময়েও ITBP ১২০০০ফুট উপরে জোজিলা পাস থেকে বরফ সরিয়ে ৯০০ ট্রাক ভর্তি অত্যাবশ্যকীয় জিনিস পৌঁছে দিচ্ছে কার্গিলের দেড়লক্ষ মানুষের জন্যে …. During the ongoing lockdown, the Indo-Tibetan Border Police (ITBP) has ensured a safe passage for over 900 trucks carrying essential supplies, from the icy heights of Zoji …
এক শ্রেণীর মানুষজন আজ অবধি লকডাউনকে গুরুত্ব দেয়নি। উপরন্তু যে সহনাগরিকরা নিয়ম মেনে কোভিডের সাথে লড়তে চাইছে তাদের গ্রামে ঢুকে ভাঙচুর চালানো হচ্ছে।মালদার হরিশ্চন্দ্রপুরের চন্ডিপুর গ্রামের ঘটনা। আতঙ্কিত গ্রামের বাসিন্দারা। ।
টিকিয়াপাড়া থেকে তেলিনিপাড়া,মেটিয়াবুরুজ থেকে মালদা রাজ্যের সর্বত্র একই চিত্র, এই শ্রেণীর মানুষদের কোয়ারেন্টাইনে থাকতে বললেই ঝামেলা বাধাচ্ছে। প্রশাসন নির্বিকার। মুখ্যমন্ত্রী অন্তরালে গিয়ে চুপ করে বসে আছে। রাজ্যের এই কঠিন পরিস্থিতিতে মুখ্যমন্ত্রী, উনিই গৃহমন্ত্রী, উনিই স্বাস্থ্যমন্ত্রী ওনার কোন দেখা নেই।
একদিকে বাঙালির আবেগের রবীন্দ্রনাথ আর উল্টোদিকে স্বঘোষিত বাংলার গর্ব সাজতে চেষ্টা করা মুখ্যমন্ত্রী,বিকৃতমনা রোদ্দুর ও তৃণমূলের মদতপুষ্ট বাংলাপক্ষ ও রবি ঠাকুরকে বুর্জোয়া কবি বলা বামপন্থী, এরা শুধু রবি ঠাকুরকে নয়, গোটা বাঙালি সমাজকেই অপমান করেছে। (কথাগুলো রবীন্দ্রজয়ন্তীর দিন বলেছিলাম কিন্তু ফেসবুকে এখন পোস্ট দিতে সক্ষম হলাম।)
বিশ্বের সবত্রই তো কোন রুগী কোভিডে মারা গেলে ডেথ সার্টিফিকেট দিচ্ছে ঐ রুগীর চিকিৎসক। কিন্তু পশ্চিমবঙ্গে তা হচ্ছেনা কেন? মুখ্যমন্ত্রী কি মনে করেন পশ্চিমবঙ্গের কোভিড চিকিৎসকরা এতটাই অনুপযুক্ত, যে তারা নিজের রোগীর ডেথ সার্টিফিকেট দিতে পারবেন না?? মুখ্যমন্ত্রীকে চিঠি লিখলেন আমেরিকার বিশিষ্ট প্রবাসী বাঙালি চিকিৎসক ডঃ ইন্দ্রনীল বসু রায়
তরুণ বাঙালি বিজ্ঞানীরা তৈরী করলো টেস্টিং কিট, আমরা বাঙালিরা গর্বিত। আসাম, ত্রিপুরা সরকার ইতিমধ্যেই অর্ডার করলেও, ২৪ ঘন্টা হয়ে গেলেও অর্ডার করেনি পশ্চিমবঙ্গ। এদিকে পশ্চিমবঙ্গ সরকারই বারবার টেস্ট কিট নিয়ে সমস্যার কথা বলছে।
৪ই মে মুর্শিদাবাদে আক্রান্তের সংখ্যা যা বলা হলো তারপরদিন তার অর্ধেক আক্রান্ত বলা হলো … পশ্চিমবঙ্গের স্বাস্থ্যব্যবস্থা সামান্য উন্নতি করার করলেও এখনও পর্যন্ত তথ্য চেপে যাচ্ছে। পশ্চিমবঙ্গের করোনা টেস্টিং বিহারের থেকেও কম। প্রথমে করোনা ফানুস। লকডাউনটাকে তো মুখ্যমন্ত্রীই সিরিয়াসলি ইমপ্লিমেন্ট করেনি। উনিই তো সংক্ৰমন ছড়িয়েছেন।