দেশকে আবার নেতৃত্ব দেবে কলকাতা, আইসিসির সভায় বললেন নরেন্দ্র মোদী…কটাক্ষ করেছেন সুজন চক্রবর্তী, অধীর চৌধুরী। ৩৫বছর এরাজ্যে ক্ষমতায় থেকে রাজ্যের সর্বনাশ করার পরও সুজন চক্রবর্তীরা বড়বড় কথা বলে কি করে? আর বিধানচন্দ্র রায়ের পর নিজেদের মধ্যে গোষ্ঠীকোন্দল ছাড়া কংগ্রেস পশ্চিমবঙ্গের জন্যে কি করেছে? শেষ দশবছরে কংগ্রেস কেন্দ্রে ক্ষমতায় থাকাকালীন অধীর …
শাসক দলের দোর্দণ্ডপ্রতাপ নেতারা টলিপাড়ার ভাড়া করা এবং পেছনের দরজা দিয়ে চাকরি পাওয়া শিক্ষক সমাজের একাংশকে বুদ্ধিজীবী সাজিয়েছিলেন…মেরুদণ্ডহীন এবং ধান্দাবাজ বুদ্ধিজীবীর দল নিজেদের পকেট ভরানোর জন্য একসময় জ্যোতিবাবুর পা চেটেছেন, তারপরে বুদ্ধবাবু এবং যখন বাম পতনের শব্দের তীব্রতা আন্দাজ করতে পেরেছিলেন, ঠিক সেই সময়েই গিরগিটির মত রং বদল করে “পরিবর্তন …
শ্রমিকদের আত্মমর্যাদা আছে তাদের করোনা এক্সপ্রেস বলে আপনি অসম্মান করেছেন, পশ্চিমবঙ্গের জনগণ নয়। আপনার মতো পশ্চিমবঙ্গের জনগণ এতটা অবিবেচক নয়। নিজে শ্রমিকদেরকে অসম্মানজনক কথা বলে তার দায় কেন রাজ্যবাসীকে দিচ্ছেন? অমিত শাহর কাছে ধ্যাতানি খেয়ে উনি উল্টো সুরে কথা বলছেন।মমতা ব্যানার্জি এখন বলছেন আমি করোনা এক্সপ্রেস বলিনি, পাবলিক বলেছে। নিজের …
AHSD এর চিঠিতে ডাক্তাররা মুখ্যমন্ত্রীকে চিঠি দিয়ে পরিষ্কারভাবে বলেছেন,পশ্চিমবঙ্গে কোয়ারেন্টাইন সেন্টারের সামান্যতম ব্যবস্থা সরকার করেনি।তাই ভিনরাজ্যে থেকে আগত পরিযায়ী শ্রমিকদের সঠিকভাবে নজরদারি করা হচ্ছেনা। কেন্দ্র ১১০০কোটি টাকা প্রথমেই রাজ্যগুলোকে দিয়েছিলো কোয়েরেন্টাইন সেন্টার ও সাস্থ্যপরিকাঠামোর উন্নতির জন্যে। সেই টাকা দিয়ে এরাজ্য কি করলো? কিন্তু কোভিড হাসপাতালগুলোতে একশো দিন হয়ে গেলেও কোন …
Shri Amit Shah virtual rally in West Bengal
কেন্দ্রের নরেন্দ্র মোদী সরকার গতবছর জল জীবন মিশন চালু করেছিলেন যাতে প্রত্যেকের বাড়িতে জল পৌঁছে যায়, দেশের প্রতিটি রাজ্য সরকার Annual Action Plan জমা দিলেও পশ্চিমবঙ্গ সরকার জমা দেয়নি। পশ্চিমবঙ্গে ১.৬৩ কোটি গ্রামীণ বাড়ি আছে ৪১,৩৫৭ গ্রামে।১.৬৩ কোটি গ্রামীণ বাড়ির মধ্যে কেবলমাত্র ২লক্ষ বাড়িতে কল আছে। ২০১৯-২০তে ৩২লক্ষ ২৪ হাজার …
ক্ষতিগ্রস্ত মানুষেরা ত্রাণের টাকা পায়নি কিন্তু যাদের পাকাবাড়ি আছে ঝড়ে বাড়ির তেমন কোন ক্ষতি হয়নি এবং তৃণমূলের সদস্য তারা ত্রাণের ক্ষতিপূরণের টাকা পেয়েছে, পিসির ভাইপোকেতো তিনমাস দেখা যায়নি সে তো ওয়ার্ড পরিস্কার করেনি হসপিটাল পরিষ্কার করেনি
পশ্চিমবঙ্গের পার্শ্ববর্তী রাজ্য আসাম যেভাবে কোভিড সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়ছে তা সত্যিই সারাদেশের কাছে শিক্ষণীয়। কিন্তু পশ্চিমবঙ্গের স্বাস্থ্যমন্ত্রীতো ভালো কিছু শিখবেননা, উনি সবার উপর দোষারোপ ও ঝগড়া করতে ব্যস্ত। How PM Narendra Modi’s northeast warrior, Himanta Biswa Sarma fights coronavirus
তপন ব্লকের বিডিওর কর্তব্যরত অবস্থায় মারা গেলো।জেলা হাসপাতালের চিকিৎসার পরিকাঠামো না থাকায় চিকিৎসা হলোনা।রাজ্যে স্বাস্থ্যব্যবস্থার এমন ভগ্নদশা। জেলায় জেলায় হাসপাতালে শুধু নীলসাদা রঙ হয়েছে কিন্তু স্বাস্থ্য পরিকাঠামোর কোন উন্নতি হয়নি। বিগত নয়বছরে দায়িত্বে থেকে স্বাস্থ্যমন্ত্রী হিসাবে সম্পূর্ণ ব্যর্থ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
আম্ফান, লকডাউন, করোনা মহামারীতে গোটা রাজ্যবাসীই নানান সমস্যার সন্মুখিন। আর এই সঙ্কটের মধ্যে তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব। রাজ্যের কোথাও না কোথাও প্রায় দিনই উঠে আসছে শাসকদের গোষ্ঠীদ্বন্দের খবর। আর এবারও সেই ত্রাণ বিলি নিয়ে তৃণমূলের দুই দলের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ।
মুখ্যমন্ত্রী পশ্চিমবাংলার মানুষকে বলছেন করোনাকে পাশবালিশ করে ঘুমিয়ে পড়ুন আর বিদেশী জামাতিদের লুকআউট নোটিশ থাকা সত্ত্বেও চুপিচুপি বর্ডারে পার করে দিতে চাইছেন কেন?বিদেশী জামাতিদের জন্যে এতো দরদ কেন? পশ্চিমবাংলার মানুষের কোন সুরক্ষা নেই??তোষন রাজনীতির কোন সীমা নেই এরাজ্যে। কি করতে চাইছেন উনি?রাজ্যের মানুষের,দেশের মানুষের সাথে উনি চক্রান্ত করছেন।
পিসি এসেছিলেন টাটার কালো হাত ভেঙে দাও,গুড়িয়ে দাও করে। তাই এরাজ্যে আর শিল্প এলোনা। এরাজ্যে শিল্প থাকলে কি এতো মানুষ পরিযায়ী হয়ে ভিনরাজ্যে কাজ করতে যেতো?মুখ্যমন্ত্রী জানেন না,শ্রমিক এক্সপ্রেসে চেপে যারা ঘরে ফিরতে চাইছে তাদের কাছে পাশবালিশও বিলাসিতা।
মুখ্যমন্ত্রী সমস্ত পরিযায়ী শ্রমিকদের, খেটে খাওয়া মানুষদের তাচ্ছিল্য করেছেন। মুখ্যমন্ত্রী নিজের দায়িত্ব এড়িয়ে যেতে চান। উনি জানেননা এরাজ্যের গরিব মানুষগুলো কেন ভিনরাজ্যে যাচ্ছেন? কারন উনি নিজে ব্যর্থ করোনা সংক্ৰমন রুখতে। আর উনি রাজ্যবাসীকে করোনাকে পাশবালিশের মতো নিয়ে শুতে বলছেন। এটা একজন মুখ্যমন্ত্রী স্বাস্থ্যমন্ত্রী কি করে বললেন? তারমানে উনি হাল ছেড়ে …
৮৫দিন হয়ে গেলেও রাজ্যে সঠিক ভাবে কোয়ারেন্টাইন সেন্টারের ব্যবস্থা করতে ব্যর্থ রাজ্য সরকার।উনি শুধু দোষারোপেই ব্যস্ত রয়েছেন। পরিযায়ী শ্রমিকদের নিয়ে যে সকল ট্রেন রাজ্যে আসছে,সবগুলোই কেন্দ্র সরকার রাজ্য সরকারের অনুমতি নিয়ে আসছে।কোয়ারেন্টাইন সেন্টারে কেন সঠিক ব্যবস্থা নেই, কেন সেখানে টেস্ট হচ্ছেনা। কোয়ারেন্টাইনের নামে কোনরকম ব্যবস্থা নেই রাজ্যে। উনি কোন দায়িত্ব …