কেন্দ্র লকডাউনের কথা বললে মুখ্যমন্ত্রী নিজে হাসাহাসি করেন,আবার নিজেই লকডাউন এক্সটেন্ড করেন। মুখ্যমন্ত্রী নিজেই নিজের দলের নেতাদের চুরুচামারী বন্ধ করতে চাননা। ক্যামেরার সামনে মানুষকে বোকা বানানোর জন্যে নাটক করেন।সাধারণ মানুষ BDOকে কি সমস্যার কথা জানাবেন? এরাজ্যে BDOকে তো শাসক দলের নেতারাই নিয়ন্ত্রণ করেন। পশ্চিমবঙ্গের যুবসমাজের কেউ ভাইপোর সাথে জুড়বেন না, …
নরেন্দ্র মোদী ও কেন্দ্রীয় গৃহমন্ত্রী কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা ও ৩৫এ বিলুপ্ত করে শ্যামাপ্রসাদের স্বপ্নকে সফল করলেন। শ্যামাপ্রসাদ তো এর জন্যেই আত্মবলিদান দিয়েছিলেন। উনি বলেছিলেন ভারতের সংবিধান ভারতবর্ষের সবর্ত্র একভাবে লাগু হোক। অবশেষে আগস্ট মাসে পার্লামেন্টে সমর্থন জুগিয়ে আইন পাশ করে, শ্রীনগর সেক্রেটারিয়েট ভারতের পতাকা উড়লো।
Facebook Live on Covid-19
২৩শে জুন ডঃ শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের তিরোধান দিবস। দেশের অখন্ডতার জন্যে নিজের জীবন আত্মবলিদান দিয়েছিলেন। কিন্তু ওনার মতো একজন জননায়কের মৃত্যুর ঘটনা আজও আমাদের ভাবায়। কিভাবে ওনাকে কাশ্মীরে মারা হয়? ওনার মৃত্যুকে ঘিরে প্রশ্ন গুলোর আজও উত্তর মেলেনি।
বাংলার মাটির ছেলে রাজেশ ওরাং দেশের জন্যে প্রাণ দিলো আর বাংলা দৈনিক গণশক্তি ‘সাম্রাজ্যবাদী আগ্রাসী চীনকে’ আড়াল করে ভারতীয় সেনাকে মিথ্যা দোষারোপ করছে, ভারতীয় সেনারা নাকি প্ররোচনা দিয়েছে !! আমরা বলি তারা বিদেশী দল কিন্তু তারাই আবার দাবি করে এরা নাকি ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি। ফরওয়ার্ড ব্লক যারা নেতাজির ছবি সামনে …
এতদিন যে বর্ডার রোড অর্গানাইজেশন BRO-কে গুরুত্ব দেওয়া হয়নি,গত ছয়বছরে BRO কে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। নেহেরু বর্ডারের পরিকাঠামোর কথা ভাবেননি এবং কংগ্রেস বিগত দশবছর ক্ষমতায় থাকার সময় হিমালয়সংলগ্ন অঞ্চলের বর্ডারে কোনরকম পরিকাঠামো তৈরী করেনি। ১১ই মে অধীররঞ্জন বাবু চীনকে বিষাক্ত সাপ বলে টুইট করেছিলেন, তারপর কার কথায় সেই টুইট ডিলিট …
কিভাবে ডঃ শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জি সমগ্র বাংলাকে,পাকিস্তানে চলে যাওয়া আটকে জিন্নার স্বপ্নভঙ্গ করেছিলেন? ডঃ মুখার্জি জনমত তৈরী করেছিলেন, সেসময়ের বিদগ্ধজন যেমন যদুনাথ সরকার, রমেশ চন্দ্র মজুমদার, প্রফেসর সুনীতি কুমার চ্যাটার্জি, ডঃ মেঘনাদ সাহা, উপেন্দ্রনাথ ব্যানার্জি, ডঃ বিধান চন্দ্র রায়, সুরেন্দ্র মোহন ঘোষ সহ অন্যান্য সকল বিশিষ্টজনকে একই সহমতে নিয়ে আসতে পেরেছিলেন, …
যদি পশ্চিমবঙ্গের জন্ম না হোত, পশ্চিমবঙ্গ পাকিস্তানে চলে যেত। ধ্বংস হয়ে যেতে বাঙ্গালী সংস্কৃতি। ২০শে জুন পশ্চিমবঙ্গ দিবস পালন করুন
যারা একসময় চীনের চেয়ারম্যানকে আমাদের চেয়ারম্যান বলতেন, কিংবা পুলওয়ামার ঘটনার জন্যে যারা পাকিস্তানকে নিন্দা করেনি তারা চীনের আগ্রাসী মনোভাবের পর ইতিমধ্যে বিভ্রান্তিকর কথা বলতে শুরু করেছেন।
আর রাতের অন্ধকারে নয়, প্রকাশ্য দিবালোকে মানুষের মরদেহ হুকে গেথে মাটিতে টেনে নিয়ে যাচ্ছে মা-মাটি-মানুষের সরকার খোদ কলকাতায়… গড়িয়া মহাশ্মশানের ঘটনায় শুধু রাজ্যবাসী নয় গোটা বিশ্ববাসী স্তম্ভিত…মানুষের মৃতদেহের সাথে এ কেমন আচরন রাজ্যসরকারের?
দেশকে আবার নেতৃত্ব দেবে কলকাতা, আইসিসির সভায় বললেন নরেন্দ্র মোদী…কটাক্ষ করেছেন সুজন চক্রবর্তী, অধীর চৌধুরী। ৩৫বছর এরাজ্যে ক্ষমতায় থেকে রাজ্যের সর্বনাশ করার পরও সুজন চক্রবর্তীরা বড়বড় কথা বলে কি করে? আর বিধানচন্দ্র রায়ের পর নিজেদের মধ্যে গোষ্ঠীকোন্দল ছাড়া কংগ্রেস পশ্চিমবঙ্গের জন্যে কি করেছে? শেষ দশবছরে কংগ্রেস কেন্দ্রে ক্ষমতায় থাকাকালীন অধীর …
শাসক দলের দোর্দণ্ডপ্রতাপ নেতারা টলিপাড়ার ভাড়া করা এবং পেছনের দরজা দিয়ে চাকরি পাওয়া শিক্ষক সমাজের একাংশকে বুদ্ধিজীবী সাজিয়েছিলেন…মেরুদণ্ডহীন এবং ধান্দাবাজ বুদ্ধিজীবীর দল নিজেদের পকেট ভরানোর জন্য একসময় জ্যোতিবাবুর পা চেটেছেন, তারপরে বুদ্ধবাবু এবং যখন বাম পতনের শব্দের তীব্রতা আন্দাজ করতে পেরেছিলেন, ঠিক সেই সময়েই গিরগিটির মত রং বদল করে “পরিবর্তন …