কেন্দ্র সরকার সহযোগিতা করতে টিম পাঠালেও মমতা ব্যানার্জি তাদের সাথে কুকুর-বিড়ালের মতো ব্যবহার করেছে। প্রধামন্ত্রীর সাথে মুখ্যন্ত্রীদের মিটিং এ শুধু এরাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীই সারাক্ষন ঝগড়া করেছেন, রাজ্যের মানুষকে এই করোনা সংক্রমণের হাত থেকে বাঁচানোর জন্যে কেন্দ্রের সাথে সঠিকভাবে আলোচনাই করেননি। আর নিজেই বলছে কেন্দ্র সরকার সহযোগিতা করছেনা। নিম্নস্তরের রাজনীতি। এরাজ্যে আয়ুষ্মান …
রাজ্যে নাকি ১১,০০০ কোভিড হাসপাতাল, ১৮,০০০ কোভিড বেড রয়েছে শহীদ দিবসের মঞ্চ থেকে ডাহা মিথ্যে কথা মুখ্যমন্ত্রীর। শহীদ দিবসের মঞ্চে দাঁড়িয়ে রবীন্দ্রনাথ থেকে শুরু করে বাঙালি মনীষীদের চূড়ান্ত অপমান করলেন মুখ্যমন্ত্রী। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কবে পতন হলো যে আপনি উত্তরণ করলেন?
রাজ্যে নাকি ১১,০০০ কোভিড হাসপাতাল, ১৮,০০০ কোভিড বেড রয়েছে শহীদ দিবসের মঞ্চ থেকে ডাহা মিথ্যে কথা মুখ্যমন্ত্রীর। শহীদ দিবসের মঞ্চে দাঁড়িয়ে রবীন্দ্রনাথ থেকে শুরু করে বাঙালি মনীষীদের চূড়ান্ত অপমান করলেন মুখ্যমন্ত্রী। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কবে পতন হলো যে আপনি উত্তরণ করলেন?
সরকারি ওয়েবসাইটে বলছে বেড আছে। কিন্তু,হাসপাতালে রোগী গেলে বলছে বেড নেই। পশ্চিমবঙ্গের হাসপাতালে করোনা রোগীর বেড নিয়েও শুরু হয়েছে সিন্ডিকেটরাজ। কারা রয়েছে পিছনে? অসহায় গরিব-মধ্যবিত্ত মানুষগুলোর পক্ষে তো কয়েক লক্ষ টাকা খরচা করে চিকিৎসা করা সম্ভব নয়। তারা যাবেন কোথায়?তারাতো চিকিৎসা না পেয়ে মরছে।
সারাদেশে যখন করোনা মহামারী চলছে তখন মুখ্যমন্ত্রীর দপ্তর থেকে সোনা পাচারের কান্ড চলেছে। এয়ারপোর্টে পনেরো কোটি টাকা মূল্যের তিরিশ কেজি সোনা পাচার করতে গিয়ে হাতেনাতে ধরা পড়েছে। এরপর NIA তদন্তে নেমে এখন বোঝা যাচ্ছে দেশের বিরুদ্ধে কত বড় চক্রান্ত চলছে।
মুখে মা লেখা মাস্ক পড়ে থাকলেই কি বঙ্গজননী হওয়া যায়? ১৮ বছরের শুভ্রজীৎ, ২৬ বছরের অশোক রুইদাস মারা গেলো বিনা চিকিৎসায়। স্বাস্থ্যমন্ত্রীর চূড়ান্ত অপদার্থতার জন্যে কত মায়ের কোল খালি হবে? বিধায়ককে মেরে ঝুলিয়ে দিচ্ছে মুখ্যমন্ত্রী শোকপ্রকাশ করছে না। নবান্ন থেকে আত্মহত্যা বলা হচ্ছে। এর সঠিক তদন্তের জন্যে NIA বা CBI …
কোন রেল বিক্রি হচ্ছেনা। মনমোহন সিং সরকারের সময়ে রেলমন্ত্রী থাকাকালীন মমতা ব্যানার্জি নিজেই public-private partnership (PPP) এর কথা বলেছিলেন। এই PPP মডেলের মানে রেল বিক্রি নয়। আজ একই জিনিস যখন পীযুষ গোয়েল করছেন তখন মমতা ব্যানার্জি তার দলের লোকজনদের নামিয়ে বিরোধ করছেন। আসলে মমতা ব্যানার্জি করোনা ও আম্ফান পরবর্তী পরিস্থিতিতে …
আম্ফান ঘূর্ণিঝড়ের দেড়মাস পরেও অসংখ্য মানুষ এখনও তাদের ঘর মেরামত করতে পারেনি, ত্রাণ পায়নি, পয়সা নেই। কিন্তু ত্রাণের টাকা যারা লুট করেছে তাদের আড়াল করতে উনি ভালো মানুষ সাজার ভান করে আবার নাটক শুরু করেছেন। কিন্তু তৃণমূলের উঁচুস্তর থেকে নিচুস্তর উনিই ঠিক করে দেন কত শতাংশ কিভাবে চুরি করতে হবে।
দিল্লির পরিস্থিতিও পশ্চিমবঙ্গের মতোই কঠিন হয়ে গেছিলো, সেখানে দিদির দাদা অরবিন্দ কেজরিয়াল সরকারের মন্ত্রীই জানিয়ে দিয়েছিলো জুলাইয়ের শেষে দিল্লিতে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা সাড়ে পাঁচ লক্ষ হয়ে যাবে। শেষে কেন্দ্রীয় গৃহমন্ত্রীর হস্তক্ষেপে ধীরে ধীরে নিয়ন্ত্রণে আসছে দিল্লি। সেখানে ১২দিনে হাজার বেডের কোভিড হসপিটাল নির্মাণ করা হলো অমিত শাহের নেতৃত্বে, কিন্তু পশ্চিমবঙ্গের …
মুখ্যমন্ত্রী বড় বড় কথা বলছেন, কিন্তু কোন সঠিক প্রস্তুতি নিচ্ছেনা রাজ্যের সরকার।ভয়ানক খারাপ অবস্থার দিকে এগিয়ে যাচ্ছে রাজ্যের পরিস্থিতি। করোনা রুগী হসপিটাল থেকে পালাচ্ছে,কলকাতাসহ পশ্চিমবঙ্গের করোনা পরিস্থিতি ক্রমশ হাতের বাইরে চলে যাচ্ছে। Association of Health Service Doctors সংগঠন আবারও মুখ্যমন্ত্রী কে চিঠি লিখেছেন, কিন্তু মুখ্যমন্ত্রী কিছুই গুরুত্ব দিচ্ছে না।
একসময়ে বুদ্ধবাবুর চারপাশে ঘুরে বেড়ানো কবি সুবোধ এখন তৃনজীবী হয়ে সুবিধা নিচ্ছে ও প্রধানমন্ত্রীর লাদাখ যাওয়া পছন্দ হয়নি তাই মাননীয়াকে খুশি করতে চীনের দালালি করছে। নাম উল্লেখ না করে কি কাউকে বার্তা দেওয়া যায় না। জনগণকে পিসি ভাইপোর কথা বললে কি পিসির নাম উল্লেখ করতে হয়?
সকাল সাতটায় আমাদের ঊনসত্তর বছরের প্রধানমন্ত্রী সেনা প্রধান ও চিফ অফ ডিফেন্স স্টাফকে নিয়ে আচমকা লাদাখ সফরে ১১০০০ ফুট উঁচুতে লে পৌঁছে গেলেন, সেনাদের মনোবল বাড়াতে। যে বীর সেনারা ভারতের অখন্ডতা রক্ষা করতে জীবনদানে সর্বদা প্রস্তুত। ভারত নিজের জমি রক্ষা করতে বদ্ধ পরিকর তা নরেন্দ্র মোদী বুঝিয়ে দিয়ে এলেন। নরেন্দ্র …
পশ্চিমবঙ্গের প্রশাসনিক পরিকাঠামো সম্পূর্ণভাবে পরিকল্পনা করে ভেঙে দিচ্ছে মুখ্যমন্ত্রী নিজেই। অন্য কোন রাজ্যে এমন হয়না। তৃণমূলের দুর্নীতিগ্রস্ত দলের লোকেরা যাতে প্রশাসনকে কাজে লাগিয়ে দুর্নীতি আরো সুন্দরভাবে করতে পারে তার ব্যবস্থা মুখ্যমন্ত্রী করে দিলেন। তৃণমূল সরকার নজিরবিহীন।
গত নয়বছর দুর্নীতিগ্রস্ত একটি দলের কবলে পরে পশ্চিমবঙ্গের অর্থমন্ত্রী অমিত মিত্র যখনই মুখ খোলেন বাজে কথা বলেন ও মিথ্যে কথা বলেন। পশ্চিমবঙ্গ সরকার সঠিক সময় কেন্দ্র সরকারকে তালিকা জমা না করায়, পঞ্চাশ হাজার কোটি টাকার প্রকল্প থেকে পশ্চিমবঙ্গের পরিযায়ী শ্রমিকরা বঞ্চিত হলো। কিন্তু অমিত মিত্র অর্ধেক কথা বলে মিথ্যাচার করছেন।