বর্ধমানের খাগড়াগড়কাণ্ডে জড়িত জামাতুল মুজাহিদিন বাংলাদেশের চারজনকে ৭ বছর সশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দিল এনআইএ আদালত। সাজাপ্রাপ্ত জিয়াউল হক, মতিউর রহমান, মহম্মদ ইউসুফ ও জাহিরুল শেখের ৭ বছরের কারাদণ্ড ও ৫,০০০ টাকা জরিমানা হয়েছে। কিন্তু রাজ্যের গৃহমন্ত্রী তথা মুখ্যমন্ত্রী ২০১৪ সালের পর থেকে ইচ্ছে করে দায়িত্বজ্ঞানহীন মন্তব্য করে এঘটনার সাথে যুক্তদের …
রাজ্যে মুখ্যমন্ত্রী এবং গৃহমন্ত্রী মহিলা , কিন্তু এরাজ্যের মহিলাদের কোনওরকম নিরাপত্তা নেই। মহিলাদের নির্যাতনকারী তৃণমূল বাংলার লজ্জা। রাধারানী নস্করকে গুলি করলো তৃণমূলের হার্মাদরা। উনি মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছে। কিন্তু তা নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী, সুবিধাবাদী বুদ্ধিজীবী থেকে মানবাধিকার কর্মী সবাই চুপ। রাজ্যে এক উন্মাদদের সরকার চলছে।
Discussion on “The Tribals of Rarh Bangla: Four Decades of Deprivation and The Dream of a New Future”
পশ্চিমবঙ্গের সাধারন মানুষের করোনা সংক্ৰমন রুখতে, যে সরঞ্জাম কেনা হয়েছে তাতে পিসি-ভাইপো ও তাদের নেতারা লাভ উঠিয়েছে। মহামারীর নাম করে টাকা লুঠ করেছে তৃণমূল সরকার। করোনা মহামারী প্রতিরোধের সরঞ্জাম কেনার ২০০০ কোটি টাকার হিসাব কোথায়? করোনা মহামারী প্রতিরোধের সরঞ্জাম কেনায় দুর্নীতি কেন?
আক্রান্তের সংখ্যা বেশি দেখাবে তাই টেস্টিং কম করছে সরকার।পার্শ্ববর্তী উড়িষ্যা,আসাম কিংবা বিহারের থেকেও টেস্টিং কম হচ্ছে এ রাজ্যে। রাজ্যের সরকার করোনা রোগীর সাথে অপরাধীর মতো আচরণ করছে। কলকাতার মেডিক্যাল কলেজের মতো হাসপাতাল থেকে রোগীরা হাসপাতাল থেকে বেরিয়ে আস্তে বাধ্য হচ্ছে।
কলেজে অনলাইনে ভর্তি নিয়ে তৃণমূলের নতুন কাটমানির পরিকল্পনা। কোথাও অভিনেতা অভিনেত্রীর নাম আবার কোথাও লিস্টে একই নামের বারংবার পুনরাবৃত্তি। আসলে কলেজের সিট্ গুলোকে ব্লক করে দাও, যাতে মেধাবী মধ্যবিত্ত গরিব ছাত্রছাত্রীদের কলেজে নাম তোলার নামে আবার কাটমানি খাওয়া যায়। আর এইসব থেকে মানুষের দৃষ্টি ঘোরাতে হাজার হাজার ছাত্রছাত্রীকে সমস্যায় ফেলে …
সর্বোচ্চ আদালতের নির্দেশ অমান্য করে মহামারীর আবহে হাজার হাজার লোকের সমাগমে মহরমের শোভাযাত্রা। করোনার আবহে বড় ধরণের কোনো জমায়েত বা মিছিলের অনুমতি প্রশাসন দিচ্ছে না। তা ধর্মীয় হোক বা রাজনৈতিক। করোনার মধ্যে যে কোনো ধর্মীয় উৎসবেই কাটছাট করা হচ্ছে । মুম্বাইয়ের বিখ্যাত গণেশ পুজোর বিসর্জনও হয়নি। মহরম নিয়েও কিছুদিন আগে …
বেঙ্গল গ্লোবাল বিজনেস সামিট থেকে পাওয়া ১২ লক্ষ কোটি টাকার হিসেব কোথায়? কোন খাতে সেই টাকা খরচ করা হয়েছে। রাজ্য সরকারের অর্থমন্ত্রী অমিত মিত্র তা নিয়ে কোনও সদুত্তর দিতে পারেননি। গতবারের বিধানসভা অধিবেশনে রাজ্য সরকার দাবি করেছিল বেঙ্গল বিজনেস সামিট থেকে প্রায় ১০ লক্ষ কোটি টাকা পেয়েছেন তাঁরা। তার ৫০ …
খাগড়াগড় থেকে জঙ্গলমহলের ঘটনা বাংলার মানুষ জানে। ছত্রধরকে দিয়ে জঙ্গলমহলকে অশান্ত করার চেষ্টা শুরু করেছেন মুখ্যমন্ত্রী নিজের রাজনৈতিক স্বার্থে। তাই ২০২১ এ বাংলার মানুষ এই তৃণমূলের হাত থেকে পশ্চিমবঙ্গকে মুক্ত করার লড়াই লড়বে।
বীরভূমের SP যিনি ভাঙচুরের দিন সম্পূর্ণ নিষ্ক্রিয় থাকলেন, যিনি গন্ডগোলের দিন ফোন তুললেন না, তারপরে বিশ্বভারতীর অশান্তি থামাতে সক্রিয় হলেন না,তিনি আজ পাঞ্জাবি-পাজামা পরে সাইকেল চড়ে ঘুরে বেড়িয়ে নাকি জনমত শুনছেন। এখন পরিষ্কার নবান্নের নির্দেশে অশান্তি বাঁধানোর চেষ্টা চলছে। আর সাতাশ জন বুদ্ধিজীবী সরাসরি গেট ভাঙার নিন্দা করলেন না। এর …
“মানবতা আপনার হাতে সুরক্ষিত” আর তাই কোভিড মোকাবিলায়, অতিমারীর সময়ে সমাজে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখার জন্যে রাষ্ট্রসঙ্ঘের সঙ্গে যুক্ত এক NGO বিদঘুটে বয়ানে সুদূর জাপান থেকে শংসাপত্র পাঠিয়েছেন রাজ্যের শ্রমদপ্তরের প্রতিমন্ত্রী নির্মল মাঝিকে। তৃণমূল কংগ্রেসের অফিসিয়াল টুইটার হ্যান্ডেল থেকে এই বিরল কৃতিত্বের কথা জানানো হয়েছে।
বাংলার গর্ব গরিব মানুষের এক টাকার ডাক্তার পদ্মশ্রী প্রাপক ডঃ সুশোভন ব্যানার্জি অপমানিত, মুখ্যমন্ত্রীর ইশারায় তৃণমূলের গুন্ডা বাহিনীর হাতে। তার অপরাধ তিনি বিশ্বভারতী নিয়ে সত্যি কথা বলেছেন। যারা ডঃ সুশোভন ব্যানার্জির মূর্তিতে কালি দিয়েছে, সেই তৃণমূল বাহিনী ও তাদের নেত্রীই বাঙালির চোখে কালিমালিপ্ত হয়েছে।
করোনা মহামারীতে রাজ্যের মানুষ যখন সঠিক চিকিৎসা পাচ্ছেনা তখন মহামারীর সরঞ্জাম কেনায় দুর্নীতি করছে রাজ্য সরকার। রাজ্যে মহামারী রোধে কেনাকাটায় কোটি কোটি টাকার দুর্নীতি। কেনাকাটার কাটমানি কোথায় গেল, কে বা কারা লাভবান হলেন-সেটা খোঁজাই তদন্তের একমাত্র কাজ হওয়া উচিত। সরঞ্জাম ক্রয়ের হিসাব, কোথা থেকে কেনা হয়েছে? ধামাচাপা দিতে হওয়া তদন্তের …
গত নবছর এরাজ্যে এককভাবে ক্ষমতায় থেকে পিসি-ভাইপোর সরকার, শিক্ষিত যুবকদের চাকরির পরীক্ষার মাধ্যমে নিৰ্বাচিত করে চাকরি দেয়নি। তৃণমূলের নেতারা আট-দশ লক্ষ টাকা নিয়ে পরিচিতদের চাকরি দিয়েছে। আজ বাংলার যুবশক্তি নিয়ে ভাইপো চিন্তিত। তৃণমূলের যুবযোদ্ধাতো ওই শাহাজান শেখ-শওকত মোল্লা-আরাবুলের মত নেতারা যারা বোমা বাধে, সিন্ডিকেট চালায়, এলাকা দখল করে মানুষকে ভয় …