নবান্ন-তে দিয়ে তালা, ভাইপোকে নিয়ে পিসি পালা। কাটমানিতে ভরেছিস পাপের ডালা, বাঙালির জীবন করেছিস ঝালাপালা। পিসি-ভাইপো দৌড়ে পালা…
বর্তমানে তৃণমূলই পশ্চিমবঙ্গের সবথেকে বড় সংক্ৰমন ব্যাধি …
ফুলিয়ার বাসিন্দা ফেলানি বসাকের মূক ও বধির মেয়ে দীপালি বসাককে মনে আছে? যার বিচার চাইতে সরাসরি মহাকরণের অলিন্দে গিয়ে ধর্না দিয়েছিলেন আপনি। কিন্তু আপনার নয় বছরের শাসনেও তো তারা বিচার পেলো না।
মুখ্যমন্ত্রী নিজেই নিজের রাজ্যের গণতন্ত্র কে ধ্বংস করেছেন, প্রশাসনকে দলদাস বানিয়েছেন। আর নির্লজ্জ্বের মতো কথায় কথায় উত্তরপ্রদেশ – গুজরাট- আসাম সহ অন্য রাজ্যকে নিয়ে টানাটানি করছে। এরাজ্যে বিরোধী দলের এম.এল.এ-কাউন্সিলার-কর্মী থেকে সাধারণ মানুষ কেউ নিরাপদে নেই।
হাথরাস কাণ্ড নিন্দনীয় দুর্ভাগ্যজনক কিন্তু তা নিয়ে যারা রাজনীতি করতে নেমেছে তারাও একইরকম ভাবে ঘৃণিত। হাথরাস কাণ্ডের তদন্তের মাধ্যমে দোষীদের শাস্তি হোক সারা দেশ তা চাইছে। কিন্তু পশ্চিমবঙ্গের শেষ তিন দশকে বানতলা থেকে পার্কস্ট্রিট একের পর এক ধর্ষণের ঘটনার কোনরকম বিচার আজও হয়নি কেন? জ্যোতি বসু থেকে আজকের মমতা ব্যানার্জি …
উত্তরবঙ্গের মানুষের জন্যে বেশি কাজ করে ফেলেছি, তাই মূল্য কম পাচ্ছি। অহংকারী মমতার উত্তরবঙ্গবাসীকে অপমান
মমতা ব্যানার্জির শাসনে পশ্চিমবঙ্গের গ্রামে-গঞ্জে তৃণমূল গুণ্ডাবাহিনীর হাতে বারেবারে আক্রান্ত হচ্ছে তপশিলি সম্প্রদায়ের মানুষ। তাদের কে অত্যাচার করে, মিথ্যে মামলায় ফাঁসিয়ে,ভয় দেখিয়ে গ্রাম ছাড়া করা হচ্ছে। গোসাবার লাহিড়িপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের জেমসপুরে অকথ্যভাবে তপশিলি মানুষগুলোর উপর অত্যাচার করেছে তৃণমূলের হার্মাদরা। মহিলা থেকে বয়স্ক মানুষ প্রত্যেককে মারা হয়েছে। আর যাদের তৃণমূলের গুন্ডারা …
জমির ফসল যার,ফসলের বাজার তার। এতোদিন লাঙল যার জমি তার ছিলো, কিন্তু জমির ফসল তার ছিলো কি? যদি ফসলের অধিকার তার থাকতো, তাহলে যে কৃষকবন্ধুটি গায়ের রক্ত জল করে – রোদে বৃষ্টিতে ভিজে – মাথার ঘাম পায়ে ফেলে আলুচাষ করলো, সে তার চাষের আলু বিক্রি করলো ৫থেকে ১০ টাকা কেজিতে, …
সারা পশ্চিমবঙ্গ জুড়ে সিবিআইয়ের হানাতে পরিষ্কার হচ্ছে,পশ্চিমবঙ্গে গরুপাচারের চক্র কতো গভীরে রয়েছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহের সিদ্ধান্তে পরিষ্কার গরুপাচারের সাথে যুক্ত যেই থাকুক না কেন, সে বিএসএফ বা কাস্টমসের আধিকারিক থেকে শুরু করে পুলিশ-প্রশাসন ও রাজনৈতিক নেতা কেউ ই ছাড় পাবেনা। গরুপাচারকারী এনামুল হকের একাউন্টে কয়েকশো কোটি টাকা। রাঘব বোয়াল …
পশ্চিমবঙ্গে এবছরে আলু উৎপাদন হয়েছে ১০৫ লক্ষ টন, রাজ্যে বছরে আলু লাগে ৬৫ লক্ষ টন। তবু রাজ্যবাসীকে আলু কিনতে হচ্ছে চড়া দামে। যেখানে কৃষক ৮থেকে ১০টাকা কেজি দরে আলু বিক্রি করেছে, সেখানে আলুর বাজারে দাম ৩৫টাকা। করোনা মহামারীতে বাংলার গরিব-মধ্যবিত্ত মানুষ আলু কিনতে পারছেনা। রাজ্যে ফড়েদের রাজ্ চলছে। মুখ্যমন্ত্রী তা …
কৃষি বিল নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী ডাহা মিথ্যে কথা বলে চলেছে, কৃষি বিল আসার ফলে দালাল রাজ শেষ । এই কৃষি বিল কৃষকদের স্বাধীনতা দিল। কাটমানি খাওয়ার দিন শেষ। তাই মুখ্যমন্ত্রী কৃষি বিলের বিরোধিতায় নেমেছে। কি আছে এই বিলে? যে অসত্য কথা ওরা বলছে তাতে কান না দিয়ে সঠিক তথ্য জানুন।
মুখ্যমন্ত্রী শেষ চেষ্টা করছে কৃষাণ সম্মান নিধি ও আয়ুষ্মান ভারতের টাকা কেন্দ্রের থেকে নেওয়ার। তবে শর্ত একটাই কৃষকদের বা রাজ্যের মানুষকে সরাসরি একাউন্ট-এ না দিয়ে আমাকে দিন, যে করে হোক টাকাটা উনি নিজে নিতে চান, যাতে ইচ্ছে মতো দুর্নীতি করতে পারেন। যাদের প্রাপ্য তাদের কাছে না দিয়ে নিজের দলের ক্যাডারদের …