Yesterday, I have addressed a Bengali Sammelan organised by Delhi BJP. Spoke of how Mamata Banerjee speaks against India’s national security on #Balakote, how she promotes VIP Nepotism & political violence. Urged all to work hard for #ModiOnceMore Gave the slogan: “দু হাজার উনিশ, তৃণমূল ফিনিশ”
স্কুলের নবম-দশম শ্রেণীর পাঠ্যপুস্তকে নেতাজি নেই; বাংলার মাটিতে যে জাতীয়তাবাদের আন্দোলন শুরু হয়েছিলো তারও উল্লেখ নেই। বামপন্থীরা নেতাজিকে তোজোর কুকুর বলেছিলো ; বামপন্থী শাসনের শিক্ষাব্যবস্থায় স্কুলপাঠ্যে নেতাজির স্বাধীনতা সংগ্রামে ভূমিকা পড়ানো হতো না এই সরকারের স্কুলপাঠ্যে গত নবছরে নেতাজি ব্রাত্য ছিলো। কিন্তু আজ রাজনীতির স্বার্থে মুখ্যমন্ত্রী হঠাৎ নেতাজি প্রেমী হয়েছে। …
মরিচঝাঁপিতে সাত-আট জন নয়, অগণিত উদ্বাস্তু মানুষকে জ্যোতি বসুর নির্দেশে তার পুলিশ মেরে ছিলো। এতো মৃতদেহ লঞ্চে জায়গা হয়নি নদীতেই মৃতদেহ ফেলে দেওয়া হয়েছিলো। শৈশবের এমন বীভৎস দিনে মরিচঝাঁপি থেকে কুমিড়মারী দ্বীপে আশ্রয় নিয়ে প্রাণে বেঁচে যাওয়া এক প্রত্যক্ষদর্শীর সাথে দেখা ও কথা হলো কুমিড়মারী দ্বীপে।
বুদ্ধিজীবী, কবি, লেখক, শিল্পী, তথা শান্তিপ্রিয়, ধর্মনিরপেক্ষ, প্রতিবাদী বাঙালি তখন বা এখন চুপ কেন? মিটিং মিছিল প্রতিবাদ আন্দোলন কবিতা গান কোথায় গেল? নাকি বাঙালি হিন্দু বলে সব চুপ? মরিচঝাঁপির অসহায় হিন্দু গুলোকে বাঘ নয়, বামফ্রন্ট সরকারই খেয়েছিলো তাদের। অসহায় মানুষগুলোকে মেরে নিয়ে যাওয়া হয়েছিলো টাইগার প্রজেক্টে, বাঘের খাদ্য হিসেবে। আর …
দুই যুগের উদ্বাস্তু জীবন শেষে বাংলাদেশ থেকে যাওয়া সনাতন ধর্মাবলম্বীরা বাংলাদেশ লাগোয়া সুন্দরবনের মরিচঝাঁপিতে শেষ আশ্রয় নিয়েছিলেন।১৯৭৭ এ ক্ষমতায় এসেই জ্যোতিবাবুরা ভুলে গেলো প্রতিশ্রুতি। লাখ খানেক উদ্বাস্তুকে ফেরত পাঠালো দণ্ডকারণ্যে। কিন্তু হাজার চল্লিশেক তবু রয়ে গেলো মাটি কামড়ে। বাঘের কামড় খাবে, তবু দণ্ডকারণ্যে ফিরে যাবে না। দুর্গম দ্বীপ মরিচঝাঁপিতে বসতি …
আমাদের সংকল্প পশ্চিমবঙ্গকে মুক্ত করার সংকল্প, নিজেদের মধ্যে ভেদ-বিভেদ সব ভুলে ঐক্যবদ্ধ ভাবে সোনার বাংলা গড়ার সংকল্প। ডঃ শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জিকে সামনে রেখে ওনার আশীর্বাদ নিয়ে আমাদের প্রতিটি পশ্চিমবঙ্গবাসীকে অঙ্গীকার করতে হবে পশ্চিমবঙ্গকে আবার শীর্ষস্থানে আমরা নিয়ে যাবোই। কলকাতার রেড রোডে ডঃ শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জির চরণে পুষ্পার্ঘ নিবেদন করে আমাদের যাত্রা শুরু।
আহা! আমাদের মুখ্যমন্ত্রীর কি মধুর বচন !!! কি ভাষা !!! সব সময় পাকামো! এটা দাও, ওটা দাও। সারাক্ষণ দাও দাও দাও!‘আর কিছু চাইবে না। অনেক দিয়ে দিয়েছি। আগে কিছুই ছিল না। সব করে দেওয়া হচ্ছে ধীরে ধীরে।
তৃনমূল ত্যাগীদের দল, তাই নয়বছর তৃণমূলীদের ত্যাগের ফলে পশ্চিমবঙ্গের মানুষের নাভিশ্বাস উঠেছে। তৃণমূলী নেতাদের পশ্চিমবঙ্গের সংস্কৃতি সম্পর্কে কোন জ্ঞান নেই, তাই উত্তরণের নামে একের পর এক বাংলার মনীষীদের অপমান করছে। বাঁকুড়ায় গোবিন্দ প্রসাদ সিংহের মর্মর মূর্তিকে তৃণমূল ব্যানার টানিয়ে ঢাকলো। এই তৃণমূল পশ্চিমবঙ্গের লজ্জা।
লকডাউনের সময় থেকে কেন্দ্রীয় সরকার থেকে,গ্রাম বিকাশের জন্যে সব থেকে বেশি টাকা পেয়েছে পশ্চিমবঙ্গ। কিন্তু তৃণমূলের ছোট নেতা থেকে বড় নেতা সবাই দুর্নীতি করেছে, সাধারণ মানুষের প্রাপ্য টাকা নিয়ে।মানুষের প্রাপ্য ছিনিয়ে নিয়ে, আজ নবছর পরে সরকার দুয়ারে দুয়ারে যাওয়ার পরিকল্পনা করেছে।
আম্ফানের ছয় মাস অতিক্রান্ত এখনো অসংখ্য ক্ষতিগ্রস্ত মানুষ অর্থ পায়নি ; আম্ফানের টাকা দুর্নীতি করা তৃণমূলের ছোট-মাঝারি -বড়ো নেতারা কারুর কোন শাস্তি হয়নি ,সবাই বহাল তবিয়তে তৃণমূলেই আছে। সব চোর তৃণমূলে কিন্তু মুখ্যমন্ত্রী ভাষণবাজিতে ব্যস্ত।
আজ অবধি পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী কন্ট্যাক্ট ট্রেসিংএ সঠিকভাবে গুরুত্ব দেয়নি, আর ইনিই কথায় কথায় যে উত্তরপ্রদেশের মুণ্ডুপাত করেন সেই উত্তরপ্রদেশের প্রশংসা করল WHO
ঘূর্ণিঝড় আমফানের ক্ষতিপূরণ বাবদ; পশ্চিমবঙ্গকে আরও টাকা বরাদ্দ করল কেন্দ্র সরকার। রাজ্যের জন্য আরও ২৭০৭ কোটি টাকা; ক্ষতিপূরণ বরাদ্দ করল মোদী সরকার।
বিহার ও অন্যান্য রাজ্যের উপনির্বাচনের ফলাফল : পশ্চিমবঙ্গে দুর্নীতিগ্রস্ত সরকারের অপশাসন দূর করার সংকল্প